* এক ক্লান্ত পথিক গৃহস্থের বাড়ি উপস্থিত হয়ে পানি চাইল। একটি মাটির পাত্রে করে তাকে দুধ দেয়া হলো। পথিক তো মহা খুশি। এক চুমুকেই অর্ধেকটা দুধ সাবাড় করে দেবার পর সে শুনতে পেল পাশ থেকে একটি ছোট ছেলে তাকে বলছে “কুত্তার চাটা দুধ কেমন লাগে”!! এ কথা শোনার পর পথিকটি রেগে আগুন হয়ে মাটির পাত্রটি ছুড়ে ফেলে দিল। পাত্রটি মাটিতে পরে ভেঙ্গে যাবার পর ছেলেটি চিৎকার করে বলে উঠল “দাদী দেইখ্যা যাও ব্যাটায় তোমার থুথু ফালানোর বাটি ভাইঙ্গা ফালাইছে”।
সংগ্রহে : রাছেল আল ইমরান
এম এম এ কাদের একাডেমী,
রায়পুর, লক্ষ্মীপুর।
* শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন-
শিক্ষক : রূপম, বলতো বিবিসি'তে কি হয় ?
রূপম : স্যার, বিবিসিতে বেলা বিস্কুট কোম্পানী।
শিক্ষক : ভারী বেয়াদব ছেলেতো !
রূপম : স্যার, আপনারটাও ঠিক স্যার।
সংগ্রহে : এম. জে. এইচ জাকির
সহকারী শিক্ষক, রায়পুর আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ,
রায়পুর, লক্ষ্মীপুর।
* শিক্ষক ক্লাসে ঘুমাচ্ছেন। হঠাৎ স্কুল পরিদর্শক মহোদয় বিদ্যালয়ে হাজির। তিনি দেখলেন শিক্ষক ক্লাশে ঘুমাচ্ছেন। শিক্ষক ঘুম থেকে জেগে স্কুল পরিদর্শক মহোদয়কে দেখে বললেনÑ এটাকেই ঘুম বলে।
সংগ্রহে : সাহেদুল ইসলাম (রাজু)
রায়পুর আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ,
সহকারী শিক্ষক, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর।
* এক গাঁয়ের এক চোর একটা সাইকেল চুরি করে বাজারে নিয়ে গেল বিক্রি করতে। এক টাউট লোক এসে সাইকেলটা দরদাম করল কিছুক্ষণ।
তারপর ‘দেখি তোমার সাইকেলটা কেমন চলে’ বলে সাইকেলে চড়ে প্যাডেল মেরে একেবারে হাওয়া।
শুকনো মুখে বাড়ি ফিরছিল চোর। গাঁয়ের যারা তাকে সাইকেল বিক্রি করতে নিয়ে যেতে দেখেছিল তারা জানতে চাইল, কি সাইকেল বিক্রি করে কত লাভ হলো?
চোর বলল, লাভ হয়নি; যে দরে কিনেছিলাম সেই দরেই বেচেছি।
তারপর ‘দেখি তোমার সাইকেলটা কেমন চলে’ বলে সাইকেলে চড়ে প্যাডেল মেরে একেবারে হাওয়া।
শুকনো মুখে বাড়ি ফিরছিল চোর। গাঁয়ের যারা তাকে সাইকেল বিক্রি করতে নিয়ে যেতে দেখেছিল তারা জানতে চাইল, কি সাইকেল বিক্রি করে কত লাভ হলো?
চোর বলল, লাভ হয়নি; যে দরে কিনেছিলাম সেই দরেই বেচেছি।
* শিক্ষকঃ বলতো কুকুর মুখের বাইরে জিভটা বের করে রাখে কেন?
ছাত্রঃ পেছনের লেজটার সঙ্গে ব্যালেন্স রাখতে।
ছাত্রঃ পেছনের লেজটার সঙ্গে ব্যালেন্স রাখতে।
* এক লোক হোটেলের সাইনবোর্ড দেখে খুব খুশি হয়ে ইচ্ছেমতো খেলেন।
ওয়েটারঃ স্যার, আপনার বিল ৫০০ টাকা।
লোকটাঃ কী বলছেন ভাই? আমার বিল? কিন্তু আপনাদের সাইনবোর্ডে যে লেখা, ‘আপনি যা খাবেন আপনার নাতি তা শোধ করবে।’
ওয়েটারঃ সেটা না হয় না দিন। কিন্তু এই ৫০০ টাকা দিন। এটা আপনার নানা খেয়ে গেছেন।
ওয়েটারঃ স্যার, আপনার বিল ৫০০ টাকা।
লোকটাঃ কী বলছেন ভাই? আমার বিল? কিন্তু আপনাদের সাইনবোর্ডে যে লেখা, ‘আপনি যা খাবেন আপনার নাতি তা শোধ করবে।’
ওয়েটারঃ সেটা না হয় না দিন। কিন্তু এই ৫০০ টাকা দিন। এটা আপনার নানা খেয়ে গেছেন।
সংগ্রহে : ফাহমিদা তাসনীম রীমা
চরপাতা, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর।
* তিন বন্ধু ঘুম থেকে উঠে একজন আরেকজনকে স্বপ্নের কথা বর্ননা করছে।
প্রথম বন্ধুঃ "জানিস আমি স্বপ্নে দেখলাম মরুভুমির সব বালি সোনা হয়ে গেছে আর আমি সেগুলোর মালিক হয়ে গেছি।"
দ্বিতীয় বন্ধুঃ "আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সব তারা স্বর্ণমুদ্রা হয়ে গেছে আর আমি তার মালিক হয়ে গেছি।"
তৃতীয় বন্ধুঃ "আমি স্বপ্নে দেখলাম এতো কিছু পেয়ে তোরা খুশিতে হার্টফেল করেছিস আর মরবার আগে আমাকে তোদের সব সম্পদ উইল করে দিয়ে গেছিস।"
প্রথম বন্ধুঃ "জানিস আমি স্বপ্নে দেখলাম মরুভুমির সব বালি সোনা হয়ে গেছে আর আমি সেগুলোর মালিক হয়ে গেছি।"
দ্বিতীয় বন্ধুঃ "আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সব তারা স্বর্ণমুদ্রা হয়ে গেছে আর আমি তার মালিক হয়ে গেছি।"
তৃতীয় বন্ধুঃ "আমি স্বপ্নে দেখলাম এতো কিছু পেয়ে তোরা খুশিতে হার্টফেল করেছিস আর মরবার আগে আমাকে তোদের সব সম্পদ উইল করে দিয়ে গেছিস।"
* বিচারক ও আসামীর মধ্যে কথোপকথন হচ্ছে।
বিচারকঃ তুমি জান মিথ্যে বললে কী হবে?
আসামীঃ আজ্ঞে হুজুর, নরকে যাব।
বিচারকঃ সাবাস! আর সত্য বললে?
আসামীঃ মামলায় হেরে যাব।
বিচারকঃ তুমি জান মিথ্যে বললে কী হবে?
আসামীঃ আজ্ঞে হুজুর, নরকে যাব।
বিচারকঃ সাবাস! আর সত্য বললে?
আসামীঃ মামলায় হেরে যাব।
সংগ্রহে : সোলায়মান আহসান নীরব
চরপাতা, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর।
Post a Comment