অনেক অনেক মিনিট আগের কথা। এক গ্রামে বাস করতো বোকা মেয়ে সুমি। তাকে যে যা বলত সে তখন তাই করতো। একদিন শিক্ষক ক্লাসে সবার কাছ থেকে পড়া নিচ্ছেন। সব ছাত্ররা পড়া দিয়েছে, কিন্তু মেয়েদের মধ্যে দুই একজন ছাড়া কেউ পড়া দিতে পারল না। তখন শিক্ষক বলল- গত কাল আমি এত কষ্ট করে কিসের লেকচার দিয়েছি। অথচ সবাই পড়া দিতে পারে নাই। আমি কি বলেছি, আর তোমরা কি শুনেছ ? এক কান দিয়ে আমার কথা মথায় ঢুকে আর অন্য কান দিয়ে আমার কথা বেরিয়ে যায়।
আগামিতে তোমরা এক কানের মধ্যে তুলা দিয়ে আসবে। তাহলে আর এক কান দিয়ে কথা ঢুকলে অন্য কান দিয়ে কথা বেরিয়ে যাবে না। সেই কথা শুনে বোকা সুমি পরের দিন কানে তুলা দিয়ে ক্লাসে আসল, সেই দিন আবার স্কুলে অফিসার আসল। যখন অফিসার দেখতে পেল সুমির কানে তুলা, তখন অফিসার সুমিকে বলল- তোমার কানে তুলা কেন ? কানে কোন সমস্যা আছে নাকি ? বোকা সুমি তখন বলল- না, কোন সমস্যা নেই। স্যার বলছে কানে তুলা দিয়ে আসতে, তাই।সংগ্রহে : রাছেল আল ইমরান
এম এম এ কাদের একাডেমী
ছেলে নতুন মোটরসাইকেল কিনেছে। তো মা-বাবার ইচ্ছা হল ছেলের মোটর সাইকেলে করে কোন জায়গায় ঘুরে বেড়ানো। ছেলে রাজী হয়ে গেল। পথিমধ্যে সে খুব জোরে মোটরসাইকেল চালালো।
মা : এরে বাবা, একটু আস্তে চালা খুব ভয় হচ্ছে।
ছেলে : কোন ভয় পেওনা। আমি ঠিকভাবে চালাচ্ছি।
বাবা : আমার কিন্তু ভয় লাগছে, আমার শরীর কাঁপছে। বাবা, একটু ধীরে চালা।
ছেলে : (জিদ করে) চুপ করে বসে থাক, কোন কথা বলবেনা।
ঘুরে এসে বাড়ি ফেরার পর ছেলে বাবাকে জিজ্ঞেস করল-
ছেলে : বাবা, মা কোথায় ?
ছেলে : বাবা, মা কোথায় ?
বাবা : তুই যে আমাকে বলেছিলি কোন কথা না বলতে, তাই তোর মা রাস্তায় পড়ে যাওয়ায় আমি কোন কথা বলিনি।
সংগ্রহে : শাকিল
১০ শ্রেণী, রোল- ০১, এম এম এ কাদের একাডেমী
১০ শ্রেণী, রোল- ০১, এম এম এ কাদের একাডেমী
সংগ্রহে : তারেক রহমান
এম এ কাদের একাডেমী
মা ও ছেলের মোবাইল ফোনে কোনে কথা হচ্ছিলঃ
ছেলেঃ আস্লামু আলাইকুম। মা তুমি কেমন আছ ?
মাঃ ’হ’ বাবা ভালো আছি। তুই ভালা আছততি, তুই অন কোনাই ?
ছেলেঃ আলহামদুলিল্লাহ, মা ভাল আছি। আমি এখন House এর নিচে।
মাঃ ইন্নারিল্লা। তুই বাঁচি আছততি বাবা। তোরে বুঝি অফিস হালারা হাউস এর নিচে চুবাই দইচ্ছে ? ওরে আল্লারে আঁর মাত্র অ¹া হোলা মরি যায়রে ......... মরনের আগেদি আঁরে ফোন দিছে।
ছেলেঃ মহা বিপদ ! এই মা ! তুমি এমন কর কেন ? শোন মা, House অর্থ বাড়ী। আমি বাড়ীর নিচে দাঁড়িয়ে আছি।
মা: ও........... তুই ইংলাজিতে কইলে কি আঁই বুঝিনি। বাংলাতে কইছ।
সংগ্রহেঃ আরজু নাহার ( মিতু )
সহকারী শিক্ষিকা, রায়পুর আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ।
সহকারী শিক্ষিকা, রায়পুর আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ।
ব্যাঙ নিয়ে গবেষণা করছিলেন এক অধ্যাপক। টেবিলের ওপর ব্যাঙটা রেখে প্রথমে তিনি ব্যাঙের পেছনের ডান পা-টা কাটলেন। পা কেটে একটা তালি দিলেন। সঙ্গে সঙ্গে ব্যাঙটা লাফিয়ে উঠল। এরপর পেছনের বাঁ পা কেটে একটা তালি দিলেন। ব্যাঙটা আবার লাফিয়ে উঠল। এরপর সামনের ডান পা কাটলেন এবং তালি দিলেন। ব্যাঙটা এবারও লাফিয়ে উঠল। সবশেষে নিপুণ হাতে কাটলেন সামনের বাঁ পা। কাটা শেষে যথারীতি তালি দিলেন, কিন্তু এবার ব্যাঙ আর লাফাল না।
কাটাছেঁড়া শেষ করে অধ্যাপক তাঁর থিসিসে লিখলেন, চার পা কেটে দিলে ব্যাঙ কানে শোনে না।
কাটাছেঁড়া শেষ করে অধ্যাপক তাঁর থিসিসে লিখলেন, চার পা কেটে দিলে ব্যাঙ কানে শোনে না।
সংগ্রহেঃ সোলায়মান আহসান নীরব
চরপাতা, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর।
চরপাতা, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর।
ডাক্তার : আপনাকে কতবার বলেছি চর্বিজাতীয় খাবার খাবেন না।
রোগী : খেতে চাই না, কিন্তু জিহ্বা যে মানে না।
ডাক্তার : এত বড় শরীর ছোট এক জিহ্বার সঙ্গে পারেন না, এ কেমন কথা?
রোগী : জিহ্বা তো আর একা নয় পেটও যে তাকে সাপোর্ট করে।
একদিন এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।
ডাক্তার বললেন, কি রকম?
রোগী বলল, আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি
ডাক্তার বলল, ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।
রোগী বলল, হারামজাদা, কয়বার খুইল্লা কমু!!!
ডাক্তার রোগীকে ব্যাবস্খাপত্র দিয়ে বললেন -
ডাক্তার : আপনার খাবার সব সময় ঢাকা রাখবেন।
রোগী : কেন ? ঢাকা তো অনেক দূর ! কুমিল্লায় রাখলে চলবে না ?
সংগ্রহেঃ ফাহমিদা তাসনীম রীমা
চরপাতা, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর।
চরপাতা, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর।
+ comments + 1 comments
প্রিয় স্যার / ম্যাডাম,
এটি সাধারণ মানুষকে জানাতেই আদিত্যপ্রধান মেডিকেল
হাসপাতাল গুরুতর এবং জরুরিভাবে স্বাস্থ্যকর কিডনি দাতাদের সন্ধান করছে
যারা kidney 780,000 ইউএসডি হারে কিডনি বিক্রি করতে 100% গুরুতর
আগ্রহী দাতাদের আমাদের ইমেল যোগাযোগ করা উচিত দয়া করে:
"DR.PRADHAN.UROLOGIST.LT.COL@GMAIL.COM"
আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন @ আমাদের জোনাল হেডফাইস নং। 23 বলেছেন লুকের রাস্তা নতুন দেশ।
আমরা আপনাকে সর্বাধিক সন্তুষ্টির প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি এবং আমরা আপনার জরুরিটির জন্য অপেক্ষা করছি
সম্মতি হিসাবে আমাদের সম্মানিত রোগীরা কিডনির জন্য গুরুতরভাবে অপেক্ষা করছেন
অন্যত্র স্থাপন করা
শুভেচ্ছা।
Post a Comment