'আমি আবদুল আজিজ মোল্লা ১৮ বছর আগে আপনাদের ভোট পেয়ে জয়পুরহাট পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলাম। নির্বাচনে জয়লাভ করে এ পৌরসভাকে আধুনিক পৌরসভায় রূপান্তর করেছি। কাজের বিনিময়ে জীবনে একটি টাকাও কারো কাছ থেকে নিইনি।
প্রতিপক্ষ প্রার্থীরা বিভিন্ন দলের ব্যানারে শত শত নেতা-কর্মী নিয়ে কাজ করছেন। আমার সম্পর্কে নানা কুৎসা রটিয়ে বক্তব্য রাখছেন। আমার কোনো দল নেই। আমি রাজনৈতিক এতিম। আমার অতীত কাজের মূল্যায়ন করে আপনারাই সিদ্ধান্ত নেবেন আগামী ১২ জানুয়ারির নির্বাচনে।' অত্যন্ত আবেগী ভাষায় শুক্রবার রাতে স্থানীয় চিনিকল সড়কে নির্বাচনী পথসভায় এ কথাগুলো বলেন স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী আবদুল আজিজ মোল্লা।
জয়পুরহাট সদর পৌরসভায় এবার মেয়র পদে লড়ছেন চারজন প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে ক্ষমতাসীন দলের দেয়াল ঘড়ি প্রতীক নিয়ে এবার প্রথম মেয়র প্রার্থী হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা নন্দলাল পার্শী। বিএনপির প্রার্থী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান মেয়র ফজলুর রহমান। তাঁর প্রতীক তালা। জামায়াতের পক্ষে নির্বাচন করছেন নতুন প্রার্থী অধ্যাপক নজরুল ইসলাম। তাঁর প্রতীক কাপ-পিরিচ। আর স্বতন্ত্র থেকে আনারস প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন সাবেক পৌর চেয়ারম্যান আবদুল আজিজ মোল্লা।
চারজনের মধ্যে বয়সে তরুণ আওয়ামী লীগের প্রার্থী। তাঁর পক্ষে প্রচারণা চালাতে মাঠে নেমেছেন কেন্দ্রীয় ও জেলা আওয়ামী লীগের সহস্রাধিক নেতা-কর্মী। দিনরাত গণসংযোগের পাশাপাশি চলছে পথসভা। একইভাবে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী ফজলুর রহমানের পক্ষে প্রচারণা চালাতে জেলা বিএনপির সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য মোজাহার আলী প্রধান শত শত নেতা-কর্মী নিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। তাঁরা তাঁদের প্রার্থীর নানা সফলতা তুলে ধরে সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করছেন। বসে নেই জামায়াত নেতা-কর্মীরাও। বিএনপির একাংশের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন এলাকার কয়েক শ জামায়াত নেতা-কর্মী তাঁদের প্রার্থী অধ্যাপক নজরুল ইসলামের সমর্থনে মাঠে নেমেছেন। প্রতিদিন চলছে তাঁদেরও পথসভা।
দলীয় পরিচয়ে সদলবলে নেতা-কর্মীদের নিয়ে তিন প্রার্থীর প্রচারণার পাশাপাশি স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল আজিজ মোল্লা ভোটারদের কাছে তুলে ধরছেন তাঁর একাকীত্বের কথা। গণসংযোগের পাশাপাশি জনাকীর্ণ পথসভায় নিজের সততার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে পৌরবাসীর কাছে নিজের অবস্থান ব্যাখ্যার মাধ্যমে দল-মত নির্বিশেষে বিবেচনার আহ্বান জানাচ্ছেন।
জয়পুরহাট সদর পৌরসভায় এবার মেয়র পদে লড়ছেন চারজন প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে ক্ষমতাসীন দলের দেয়াল ঘড়ি প্রতীক নিয়ে এবার প্রথম মেয়র প্রার্থী হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা নন্দলাল পার্শী। বিএনপির প্রার্থী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান মেয়র ফজলুর রহমান। তাঁর প্রতীক তালা। জামায়াতের পক্ষে নির্বাচন করছেন নতুন প্রার্থী অধ্যাপক নজরুল ইসলাম। তাঁর প্রতীক কাপ-পিরিচ। আর স্বতন্ত্র থেকে আনারস প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছেন সাবেক পৌর চেয়ারম্যান আবদুল আজিজ মোল্লা।
চারজনের মধ্যে বয়সে তরুণ আওয়ামী লীগের প্রার্থী। তাঁর পক্ষে প্রচারণা চালাতে মাঠে নেমেছেন কেন্দ্রীয় ও জেলা আওয়ামী লীগের সহস্রাধিক নেতা-কর্মী। দিনরাত গণসংযোগের পাশাপাশি চলছে পথসভা। একইভাবে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী ফজলুর রহমানের পক্ষে প্রচারণা চালাতে জেলা বিএনপির সভাপতি ও স্থানীয় সংসদ সদস্য মোজাহার আলী প্রধান শত শত নেতা-কর্মী নিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। তাঁরা তাঁদের প্রার্থীর নানা সফলতা তুলে ধরে সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করছেন। বসে নেই জামায়াত নেতা-কর্মীরাও। বিএনপির একাংশের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন এলাকার কয়েক শ জামায়াত নেতা-কর্মী তাঁদের প্রার্থী অধ্যাপক নজরুল ইসলামের সমর্থনে মাঠে নেমেছেন। প্রতিদিন চলছে তাঁদেরও পথসভা।
দলীয় পরিচয়ে সদলবলে নেতা-কর্মীদের নিয়ে তিন প্রার্থীর প্রচারণার পাশাপাশি স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল আজিজ মোল্লা ভোটারদের কাছে তুলে ধরছেন তাঁর একাকীত্বের কথা। গণসংযোগের পাশাপাশি জনাকীর্ণ পথসভায় নিজের সততার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে পৌরবাসীর কাছে নিজের অবস্থান ব্যাখ্যার মাধ্যমে দল-মত নির্বিশেষে বিবেচনার আহ্বান জানাচ্ছেন।
Post a Comment