“হে মমিনগণ! আল্লাহকে ভয় কর এবং সঠিক কথা বল। তিনি তোমাদের পাপ সমূহ ক্ষমা করবেন। যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে, সে অবশ্যই মহা সাফল্য অর্জন করবে।”
(সূরা আহযাব ঃ ৭০ - ৭১)
সুপ্রিয় বন্ধুরা,
সত্য কথা বলা মহৎ গুণ। যে সত্য কথা বলে সবাই তাকে ভালবাসে। আমাদের মহানবী (সাঃ) ছোট বেলা থেকেই সবার কাছে সত্যবাদী ছিলেন, এজন্য তাঁকে ‘আল আমিন’ উপাধি দেওয়া হয়েছিল।
সত্য মানুষকে পুণ্যের দিকে পরিচালিত করে অন্যদিকে যে মিথ্যা কথা বলে, কেউ তাকে বিশ্বাস করে না, ভালোবাসে না, মিথ্যা সব পাপের মূল। তার উপর মহান আল্লাহ অসুন্তষ্ট হন। মহানবী (সাঃ) বলেন, “সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা ধবংস করে।
একবার মুহাম্মদ (সাঃ) এর নিকট একজন লোক এসে বলল, আমি চুরি করি, মিথ্যা বলি, আরো অনেক খারাপ কাজ করি। এ কাজগুলো কিভাবে ছেড়ে দিতে পারবো আমাকে একটি উপদেশ দিন। মহানবী (সাঃ) বললেন, মিথ্যা কথা বলবে না। সে আর মিথ্যা কথা বলল না, কারণ কেউ অপরাধের কথা জিজ্ঞেস করলে লজ্জ্বিত হতে হবে, শাস্তি পেতে হবে।
প্রিয় বন্ধুরা, এভাবে শুধু মিথ্যা বলা ছেড়ে দেয়ায় সকল খারাপ কাজ করা থেকে বেঁচে গেল। তাহলে আমরা সব সময় সত্য কথা বলব, সঠিক পথে চলব, খারাপ পথে চলব না, মিথ্যা কথা বলব না।
গ্রন্থণায় : গোফরান হোসাইন
(সূরা আহযাব ঃ ৭০ - ৭১)
সুপ্রিয় বন্ধুরা,
সত্য কথা বলা মহৎ গুণ। যে সত্য কথা বলে সবাই তাকে ভালবাসে। আমাদের মহানবী (সাঃ) ছোট বেলা থেকেই সবার কাছে সত্যবাদী ছিলেন, এজন্য তাঁকে ‘আল আমিন’ উপাধি দেওয়া হয়েছিল।
সত্য মানুষকে পুণ্যের দিকে পরিচালিত করে অন্যদিকে যে মিথ্যা কথা বলে, কেউ তাকে বিশ্বাস করে না, ভালোবাসে না, মিথ্যা সব পাপের মূল। তার উপর মহান আল্লাহ অসুন্তষ্ট হন। মহানবী (সাঃ) বলেন, “সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা ধবংস করে।
একবার মুহাম্মদ (সাঃ) এর নিকট একজন লোক এসে বলল, আমি চুরি করি, মিথ্যা বলি, আরো অনেক খারাপ কাজ করি। এ কাজগুলো কিভাবে ছেড়ে দিতে পারবো আমাকে একটি উপদেশ দিন। মহানবী (সাঃ) বললেন, মিথ্যা কথা বলবে না। সে আর মিথ্যা কথা বলল না, কারণ কেউ অপরাধের কথা জিজ্ঞেস করলে লজ্জ্বিত হতে হবে, শাস্তি পেতে হবে।
প্রিয় বন্ধুরা, এভাবে শুধু মিথ্যা বলা ছেড়ে দেয়ায় সকল খারাপ কাজ করা থেকে বেঁচে গেল। তাহলে আমরা সব সময় সত্য কথা বলব, সঠিক পথে চলব, খারাপ পথে চলব না, মিথ্যা কথা বলব না।
গ্রন্থণায় : গোফরান হোসাইন
Post a Comment