মানবাধিকার সংস্থা অধিকার বলছে, গত বছর প্রতি তিন দিনে একজন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হেফাজতে মারা গেছে ১১০ জন। অধিকারের সংক্ষিপ্ত বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। খবর বিডিনিউজটুয়েন্টিফোরডটকম।
অধিকার দাবি করেছে, তাদের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী ২০১০ সালে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার ১২৭ জনের মধ্যে তথাকথিত ক্রসফায়ারে ১০১, নির্যাতনে ২২ জন, গুলি করে দুজন এবং দু'জনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
অধিকার বলছে, এদের মধ্যে র্যাবের হাতে ৬৮ জন, পুলিশের হাতে ৪৩ জন, র্যাব-পুলিশের যৌথ অভিযানে ৯ জন, র্যাব-কোস্টগার্ডের যৌথ অভিযানে তিনজন, র্যাব-পুলিশ-কোস্টগার্ডের যৌথ অভিযানে তিন এবং বিডিআরের হাতে একজন নিহত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে মানবাধিকার সংগঠনটি। প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন অধিকারের মহাসচিব আদিলুর রহমান খান। হেফাজতে মৃত্যু প্রসঙ্গে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রসফায়ার, নির্যাতন, গুলি এবং অসুস্থতার কারণে ২০১০ সালে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হেফাজতে থাকা ১১০ জন মারা যায়।
এ ছাড়া এই সময়ে ৬০ জন জেল হেফাজতে অসুস্থতার কারণে মারা গেছে। এ সময়ে দুজন কোর্ট হেফাজতে, দুজন থানায় এবং একজন র্যাব হেফাজতে মারা গেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বিডিআর বিদ্রোহের অভিযোগে আটক ১৫ জন বিডিআর সদস্য জেল ও অন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হেফাজতে মারা গেছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ১৬ জন গুম হয়েছে বলে দাবি করেছে অধিকার। তাদের পরিবারের অভিযোগ, সাদা পোশাকে আইন প্রয়োগকারী সদস্যরা র্যাব কিংবা পুলিশ পরিচয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।
প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে অধিকারের উপদেষ্টা ফরহাদ মজহার, কলামিস্ট আবুল মকসুদ, সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী, বিএনপির সংসদ সদস্য সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া, সাবেক ডাকসু ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অধিকার বলছে, এদের মধ্যে র্যাবের হাতে ৬৮ জন, পুলিশের হাতে ৪৩ জন, র্যাব-পুলিশের যৌথ অভিযানে ৯ জন, র্যাব-কোস্টগার্ডের যৌথ অভিযানে তিনজন, র্যাব-পুলিশ-কোস্টগার্ডের যৌথ অভিযানে তিন এবং বিডিআরের হাতে একজন নিহত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে মানবাধিকার সংগঠনটি। প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন অধিকারের মহাসচিব আদিলুর রহমান খান। হেফাজতে মৃত্যু প্রসঙ্গে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রসফায়ার, নির্যাতন, গুলি এবং অসুস্থতার কারণে ২০১০ সালে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হেফাজতে থাকা ১১০ জন মারা যায়।
এ ছাড়া এই সময়ে ৬০ জন জেল হেফাজতে অসুস্থতার কারণে মারা গেছে। এ সময়ে দুজন কোর্ট হেফাজতে, দুজন থানায় এবং একজন র্যাব হেফাজতে মারা গেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বিডিআর বিদ্রোহের অভিযোগে আটক ১৫ জন বিডিআর সদস্য জেল ও অন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হেফাজতে মারা গেছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ১৬ জন গুম হয়েছে বলে দাবি করেছে অধিকার। তাদের পরিবারের অভিযোগ, সাদা পোশাকে আইন প্রয়োগকারী সদস্যরা র্যাব কিংবা পুলিশ পরিচয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।
প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে অধিকারের উপদেষ্টা ফরহাদ মজহার, কলামিস্ট আবুল মকসুদ, সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী, বিএনপির সংসদ সদস্য সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া, সাবেক ডাকসু ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
Post a Comment