স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন বলেছেন, দেশে কোনো বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটছে না। সন্ত্রাসীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর চড়াও হলে তারা আত্মরক্ষার্থে গুলি করতে বাধ্য হয়।
গতকাল বুধবার দুপুরে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন। খবর বাসসের।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীসহ দেশে কয়েকটি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এসব ঘটনার তদন্ত নিয়ে সভায় আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বিএসএফের হাতে নিরীহ বাংলাদেশি হত্যা রোধে আলোচনা হয়েছে। ভারতীয় সীমান্তে ফেনসিডিল তৈরির কারখানা বন্ধ করতে কাজ করছি।’
তিনি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, সন্ত্রাসীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হত্যা করলে তখন বুঝি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সভাপতিত্ব সভায় উপস্থিত ছিলেন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ, তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী তাজুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্রসচিব আব্দুস সোবহান শিকদার, পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকার, র্যাাবের ডিজি মোখলেসুর রহমান, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ডিজি মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলাম, যুগ্ম-সচিব কামাল উদ্দিন আহমেদ ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিরা।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীসহ দেশে কয়েকটি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এসব ঘটনার তদন্ত নিয়ে সভায় আলোচনা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বিএসএফের হাতে নিরীহ বাংলাদেশি হত্যা রোধে আলোচনা হয়েছে। ভারতীয় সীমান্তে ফেনসিডিল তৈরির কারখানা বন্ধ করতে কাজ করছি।’
তিনি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, সন্ত্রাসীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের হত্যা করলে তখন বুঝি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সভাপতিত্ব সভায় উপস্থিত ছিলেন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ, তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী তাজুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্রসচিব আব্দুস সোবহান শিকদার, পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকার, র্যাাবের ডিজি মোখলেসুর রহমান, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ডিজি মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলাম, যুগ্ম-সচিব কামাল উদ্দিন আহমেদ ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিরা।
Post a Comment