মঙ্গল গ্রহ নিয়ে বিজ্ঞানীদের কৌতূহলের সীমা নেই। গত এক দশকে এ গ্রহটি সম্পর্কে অকল্পনীয় সব তথ্য আবিষ্কার করেছেন তারা। তারই পরিপ্রেক্ষিতে গ্রহটিকে পৃথিবীর সঙ্গে তুলনা করেছেন অনেকে। মনুষ্য বসবাসের উপযোগী কিনা সে বিষয়ে চালাচ্ছেন নানা গবেষণা তারা।
এর আগে সমুদ্র সৈকতের চিহ্ন আবিষ্কৃত হয়েছে। পানি থেকে উদ্ভূত ফ্যানারাশি জমে থাকার প্রমাণ মিলেছে মাত্র কিছুদিন আগে। সর্বশেষ একদল বিজ্ঞানী আরো কিছু উলেস্নখযোগ্য তথ্য আবিষ্কার করেছেন। তাদের মতে, মঙ্গল গ্রহের নতুন ছবি থেকে এমন ধারণা পাওয়া গেছে যে, তিনশ' কোটি বছর আগেও গ্রহটিতে বিশাল আকারের লেক ছিল তা ছিল টলটলে জলরাশিতে পূর্ণ। দফায় দফায় কক্ষপথ পরিবর্তন, আগ্নেয়গিরির সচল এবং উল্কাপাতের ফলে গ্রহটি উত্তপ্ত হয়। সে কারণেই বিশাল জলরাশি ক্রমে বাষ্পে পরিণত হয়ে মরুময় লাল গ্রহের রূপ লাভ করে।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসার মার্স রিকোনাইস্যান্স অরবিটার (এমআরও) মনে করে, সে কারণেই মঙ্গল গ্রহে পানি শুকানোর দাগ সম্বলিত বিশাল আকারের লেক এবং কোথাও কোথাও ড্রেনের সন্ধান মিলেছে। অবশ্য আগে ইমপেরিয়াল এন্ড ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকদল মঙ্গল গ্রহের ছবি পর্যালোচনা শেষে জানিয়েছেন, গ্রহটিতে ২ হাজার কিলোমিটারব্যাপী গিরিসঙ্কটের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া গেছে। যাতে ২০ কিলোমিটার ব্যাসবিশিষ্ট গর্ত রয়েছে। তাদের ধারণা, এক সময় মঙ্গলগ্রহ ছিল একটি বরফ চাঁই। কালক্রমে এটি উত্তপ্ত হতে হতে পানিতে পরিণত এবং মাত্র চলিস্নশ লাখ বছর আগে বাষ্পীভবনের মাধ্যমে মরুময় বিরাণ প্রান্তরে পরিণত হয়। অবশ্য কোন কোন বিজ্ঞানী নির্দিষ্ট এ সময়সীমার ব্যাপারে দ্বিমত পোষণ করেছেন। তাদের মতে, মঙ্গল গ্রহে পানি ছিল। হয়তো সাগর এমনকি লেকও ছিল। কিন্তু আজ থেকে কত বছর আগে, সে পরিবেশ ছিল তা সঠিকভাবে নির্ণয়ের সময় এখনো আসেনি। এ পর্যন্ত যে তথ্য মিলেছে তা পরিপূর্ণ নয়। এজন্য আরো গবেষণা প্রয়োজন।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসার মার্স রিকোনাইস্যান্স অরবিটার (এমআরও) মনে করে, সে কারণেই মঙ্গল গ্রহে পানি শুকানোর দাগ সম্বলিত বিশাল আকারের লেক এবং কোথাও কোথাও ড্রেনের সন্ধান মিলেছে। অবশ্য আগে ইমপেরিয়াল এন্ড ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষকদল মঙ্গল গ্রহের ছবি পর্যালোচনা শেষে জানিয়েছেন, গ্রহটিতে ২ হাজার কিলোমিটারব্যাপী গিরিসঙ্কটের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া গেছে। যাতে ২০ কিলোমিটার ব্যাসবিশিষ্ট গর্ত রয়েছে। তাদের ধারণা, এক সময় মঙ্গলগ্রহ ছিল একটি বরফ চাঁই। কালক্রমে এটি উত্তপ্ত হতে হতে পানিতে পরিণত এবং মাত্র চলিস্নশ লাখ বছর আগে বাষ্পীভবনের মাধ্যমে মরুময় বিরাণ প্রান্তরে পরিণত হয়। অবশ্য কোন কোন বিজ্ঞানী নির্দিষ্ট এ সময়সীমার ব্যাপারে দ্বিমত পোষণ করেছেন। তাদের মতে, মঙ্গল গ্রহে পানি ছিল। হয়তো সাগর এমনকি লেকও ছিল। কিন্তু আজ থেকে কত বছর আগে, সে পরিবেশ ছিল তা সঠিকভাবে নির্ণয়ের সময় এখনো আসেনি। এ পর্যন্ত যে তথ্য মিলেছে তা পরিপূর্ণ নয়। এজন্য আরো গবেষণা প্রয়োজন।
Post a Comment