২৪ বছর ধরে সৌদিআরবের জেদ্দায় থাকেন নগরীর বাকলিয়া থানার রাহাত্তারপুল এলাকার বাসিন্দা মো.জাহাঙ্গীর আলম (৪৬)। গত মাসে তিনি দেশে বেড়াতে আসেন। দেশে আসার পর টাকাপয়সা নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে তার মনোমালিন্য শুরু হয়। চাহিদা অনুযায়ী টাকা না পেয়ে স্ত্রী তাকে মাদকাসক্ত সাজিয়ে পুর্নবাসন কেন্দ্রে পাঠিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেন।
রোববার গভীর রাতে ‘নগর গোয়েন্দা পুলিশ’র পরিচয়ে বাসার সামনে থেকে জাহাঙ্গীরকে মাইক্রোবাসে তুলে নেয়ার সময় পুলিশ দু’জনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করেছে। এসময় পুলিশ মাইক্রোবাসটিও আটক করতে সক্ষম হয়েছে।
গ্রেপ্তার হওয়া দু’জন হল, নগরীর হালিশহরের নয়ন মাদকাসক্ত পুর্নবাসন কেন্দ্রের কর্মচারী বাচ্চু মিয়া এবং তার সহযোগী জাহাঙ্গীর।
বাকলিয়া থানার ওসি মো.মহসিন বাংলানিউজকে বলেন, জাহাঙ্গীর আলমের দু’জন স্ত্রী। বড় স্ত্রী তার মামাদের সহযোগিতা ও পরিকল্পনামত তাকে মাদকাসক্ত সাজিয়ে পুর্নবাসন কেন্দ্রে পাঠানোর চেষ্টা করেছেন। আমরা দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যদেরও গ্রেপ্তার করা হবে।
ওসি জানান, গভীর রাতে জাহাঙ্গীর আলমকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে মাইক্রোবাসে তোলার সময় তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন জড়ো হয়। খবর পেয়ে পুলিশও সেখানে যায়। পুলিশ দেখে মাইক্রোবাসে থাকা ৬-৭ জন পালাতে সক্ষম হয়। দু’জনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় সোমবার দুপুরে জাহাঙ্গীর আলম বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় বড় স্ত্রীর মামা বেলাল ও শওকতুল ইসলামসহ ১০-১২ জনকে আসামী করা হয়েছে। স্ত্রীকে আসামী করা না হলেও পারিবারিক কলহের জের ধরে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
ওসি মো.মহসিন বাংলানিউজকে বলেন, অপহরণের চেষ্টা ও টাকাপয়সা ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগে মামলা হয়েছে। মূলত জাহাঙ্গীর আলমের টাকা হাতিয়ে নিতে তাকে মাদকাস্ক্ত কেন্দ্রে রেখে চাপ সৃষ্টির জন্যই এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
রোববার গভীর রাতে ‘নগর গোয়েন্দা পুলিশ’র পরিচয়ে বাসার সামনে থেকে জাহাঙ্গীরকে মাইক্রোবাসে তুলে নেয়ার সময় পুলিশ দু’জনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করেছে। এসময় পুলিশ মাইক্রোবাসটিও আটক করতে সক্ষম হয়েছে।
গ্রেপ্তার হওয়া দু’জন হল, নগরীর হালিশহরের নয়ন মাদকাসক্ত পুর্নবাসন কেন্দ্রের কর্মচারী বাচ্চু মিয়া এবং তার সহযোগী জাহাঙ্গীর।
বাকলিয়া থানার ওসি মো.মহসিন বাংলানিউজকে বলেন, জাহাঙ্গীর আলমের দু’জন স্ত্রী। বড় স্ত্রী তার মামাদের সহযোগিতা ও পরিকল্পনামত তাকে মাদকাসক্ত সাজিয়ে পুর্নবাসন কেন্দ্রে পাঠানোর চেষ্টা করেছেন। আমরা দু’জনকে গ্রেপ্তার করেছি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যদেরও গ্রেপ্তার করা হবে।
ওসি জানান, গভীর রাতে জাহাঙ্গীর আলমকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে মাইক্রোবাসে তোলার সময় তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন জড়ো হয়। খবর পেয়ে পুলিশও সেখানে যায়। পুলিশ দেখে মাইক্রোবাসে থাকা ৬-৭ জন পালাতে সক্ষম হয়। দু’জনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় সোমবার দুপুরে জাহাঙ্গীর আলম বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় বড় স্ত্রীর মামা বেলাল ও শওকতুল ইসলামসহ ১০-১২ জনকে আসামী করা হয়েছে। স্ত্রীকে আসামী করা না হলেও পারিবারিক কলহের জের ধরে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
ওসি মো.মহসিন বাংলানিউজকে বলেন, অপহরণের চেষ্টা ও টাকাপয়সা ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগে মামলা হয়েছে। মূলত জাহাঙ্গীর আলমের টাকা হাতিয়ে নিতে তাকে মাদকাস্ক্ত কেন্দ্রে রেখে চাপ সৃষ্টির জন্যই এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
Post a Comment