বাংলাদেশী হিসাবে আমাদের অনেকেরই জাতীয় পরিচয়পত্র আছে। অনেকে এটাকে ভোটার আইডি কার্ড হিসাবে বলেন যেটা সম্পুর্ণ ভুল। এটা ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয়পত্র।
আপনারা দেখবেন এটার নীচে লাল কালি দিয়ে লেখা ১৩ সংখ্যার একটা নম্বর আছে যাকে আমরা আইডি নম্বর হিসাবে জানি।
কিন্তু এই ১৩ সংখ্যার মানে কি?
১। এর প্রথম ২ সংখ্যা - জেলা কোড। ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে। ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।
২। পরবর্তি ১ সংখ্যা - এটা আর এম ও (জগঙ) কোড।
সিটি কর্পোরেশনের জন্য - ৯
ক্যান্টনমেন্ট - ৫
পৌরসভা - ২
পল্লী এলাকা - ১
পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা - ৩
অন্যান্য - ৪
৩। পরবর্তি ২ সংখ্যা - এটা উপজেলা বা থানা কোড
৪। পরবর্তি ২ সংখ্যা - এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)
৫। শেষ ৬ সংখ্যা - আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর।
বর্তমানে আবার ১৭ ডিজিট ওয়ালা আইডি কার্ড দেয়া হচ্ছে যার প্রথম ৪ ডিজিট হচ্ছে জন্মসাল!
আপনারা দেখবেন এটার নীচে লাল কালি দিয়ে লেখা ১৩ সংখ্যার একটা নম্বর আছে যাকে আমরা আইডি নম্বর হিসাবে জানি।
কিন্তু এই ১৩ সংখ্যার মানে কি?
১। এর প্রথম ২ সংখ্যা - জেলা কোড। ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে। ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।
২। পরবর্তি ১ সংখ্যা - এটা আর এম ও (জগঙ) কোড।
সিটি কর্পোরেশনের জন্য - ৯
ক্যান্টনমেন্ট - ৫
পৌরসভা - ২
পল্লী এলাকা - ১
পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা - ৩
অন্যান্য - ৪
৩। পরবর্তি ২ সংখ্যা - এটা উপজেলা বা থানা কোড
৪। পরবর্তি ২ সংখ্যা - এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)
৫। শেষ ৬ সংখ্যা - আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর।
বর্তমানে আবার ১৭ ডিজিট ওয়ালা আইডি কার্ড দেয়া হচ্ছে যার প্রথম ৪ ডিজিট হচ্ছে জন্মসাল!
Post a Comment